বন্ধুকে দিয়ে নিজের বউকে চোদা
বন্ধুর দিয়ে নিজের বউকে চোদানো
কেমন আছেন বন্ধুরা আশা করি ভালো আছেন। প্রথমে পরিচয় দিই আমার নাম আরফিন বাসা খুলনা আমার বয়স ২২ বছর উচ্চতা ৬ ফিট আমার বউয়ের নাম সবিবা ওর বয়স ২২বছর আমি আর ও সমবয়সী আমরা সম্পর্ক করে বিয়ে করছি। ওর উচ্চতা ৫ ফিট ৩ ইঞ্চি দুধের সাইজ ৩৪ দেখলে ইচ্ছে করে চুষে খেয়ে ফেলি সব। পাছার সাইজ ৩৬ রাস্তা দিয়ে যখন যাই মানুষ তাকায় থাকে।
এখন কোথায় আসি আমার বন্ধু মামুন আমার সাথে ওর বন্ধুত্ব হাই স্কুল থেকে ও দেখতে সুন্দর স্মার্ট উচ্চতা ৫ ফুট ৮ ইঞ্চি। ওর বাড়ার সাইজ ৯ ইঞ্চি। স্কুল জীবন থেকেই ওর সাথে আমার এসব নিয়ে আলোচনা হইত দুইজন একসাথে অনেকবার থ্রি এক্স ভিডিও দেখছি দেখার পর দুইজন একসাথে মাল খসাইসি। এসএসসি পাস করার পর দুইজন দুই কলেজে ভর্তি হই। তারপর থেকে কথাবার্তা দেখাশোনা কম হয়। কিন্তু মাঝেমধ্যে এসএমএসে কথা হয় ও আমাকে থ্রি এক্স ভিডিও পাঠাতো আমি ওকে পাঠাইতাম। কলেজ জীবন শেষ করে ও ঢাকাতে চলে যায় আমার একটা কোম্পানিতে চাকরি হয়। আমি কলেজ চলাকালীন সময়ে সাবিবার সাথে সম্পর্ক করছিলাম আমাদের রিলেশন করে দিয়ে রিলেশনের সময় ওর সাথে দুইবার করছি। ঘুরতে নিয়ে যে দুধ টিপছি আরো কত কিছু। তারপর আমরা বিয়ে করি। বিয়ের পর আমরা প্রত্যেকদিন চুদাচুদি করতাম। বিভিন্ন স্টাইলে করতাম। আমরা চুদাচুদি করার সময় থ্রি এক্স ভিডিও দেখে করতাম। একদিন ভিডিও দেখতে দেখতে দেখি একটা ভিডিও আসছে বন্ধুকে দিয়ে বউকে চোদানো তিন চারজন মিলে একজনকে করছে। এটা দেখে আমার মাথায় একটা বুদ্ধি আসে আমিও আমার বউকে চুদাবো আমার বন্ধুকে দিয়ে আমার তখন মামুনের কথা মনে পড়ে ওকে দিয়েই হবে। আমি মামুনকে এসএমএস করি যে চল একদিন দুইজন মিলে আমার বউকে চুদি ও তো রাজি হয় না ওভাবে আমি হয়তো মজা করছি। ও আমাকে বলে চোদবো ঠিক আছে। আগে তোর বউরে দেখা আমাকে আমি ওকে বলি আগে বল তোর বউ না আমাদের বউ। ও তখন বলে আচ্ছা ঠিক আছে তো দেখা আমাদের বউকে। আমি তখন বলি কিভাবে দেখিবি ও বলে তোর ইচ্ছা যেভাবে পারিস আমি ছবি পাঠাই শুধু জামা পরা অবস্থায় ওড়না নাই। ও দেখে বলে মালটা তো সেই একদম সারারাত চুদলেও ফুরাবে না। আমি বলি জামা বাদে দেখবি নাকি তখন বলে শুধু দেখালে কিন্তু হবে না চুদদে দিতে হবে কিন্তু আমি বলি ঠিক আছে বলে ওকে ছবি পাঠালাম লাল কালারের ব্রা পরা আর গোলাপি কালারের পেন্টি পরা ছবি ও তো দেখে বলে আমি এখনই আসছি। ওর তো মাথায় কাজ করে না। আমি আবার মজা করে বলি এভাবে দেখে কাজ করছে না তাহলে কাপড় বাদে দেখলে কি হবে ও কথায় কথা লাগিয়ে বলে না দেখালে বুঝবো কেমন করে। আমি বললাম দেখাবো তাইলে মামুন বলে দেরি কিসের এখনই দেখা আমি ওর শুধু টাউল পড়া ছবি পাঠাইছি আরেকটা ছবি পাঠিয়েছি তাহলে একটু খুলছে ও মামুন আমাকে বলে এভাবে না পাঠাই একবারে সবকিছু খুলেই পাঠা এবার বলি সহ্য করতে পারবে তো মামুন বলে পাঠিয়ে দেখ তারপর আমি ওকে একটা ছবি পাঠাই কত দেখে পুরো অবাক কারণ বউয়ের গায়ে এক ফোটা কাপড় ছিল না দুধগুলো দাঁড়িয়ে আছে গুদে হালকা কালো রেশমি বাল ও তো দেখে পুরো মাথা নষ্ট। আমাকে বলে মাগীটাকে চুদতেই হবে।
আমিঃ হলে তাইলে চলে আই।
মামুনঃ যাবো ঠিক আছে তাহলে চুদবো কি করে।
আমিঃ সেটা আমি ম্যানেজ করে নিব।
তারপর ওকে কল দিই মামুন আমাকে বলে দুইজন মিলে একসাথে চুদতে হবে তাহলে মাগির গুদের রস মিটে যাবে।
এ বলে কথা শেষ করি। তারপর রাতে আমি আর আমার বউ মিলে তিন থেকে চার বার চুদাচুদি করি আমি করতে করতে ওকে বলি গ্রুপ সেক্স তোমার কেমন লাগে। বউ তখন বলে গ্রুপ সেক্স বলতে আমি তখন সাহস করে বলে ফেলি মনে কর তোমাকে দুইজন মিলে চুদবে ও মুখে মানা করে আর মুচকি মুচকি হাসে তখন আমি বলি চলো একদিন করি না না করতে থাকে আমি আর একটু জোর করি তারপর বলো ঠিক আছে তবে আরেকজন কাকে নিবা তখন আমি বলি আমার বন্ধু মামুনকে তো চিনি মামুনের সাথে করলে কেমন হয়। ও বলে আচ্ছা ঠিক আছে। আগে চুদা শেষ করে নাও তারপর দেখছি। ওমা চুদাচুদি করার শেষ তখন আর রাজি হতে চাচ্ছে না। কোনভাবেই ওকে রাজি করাতে পারি নাই। ওকে এটাও জানতে দিই নাই যে আমি মামুনকে সব ছবি পাঠিয়েছি। পরের দিন ওই রাতের চুদাচুদির ভিডিও টা মামুনকে পাঠাই মন দেখে বলে আমাকে কবে দিচ্ছো তাই বলে। আমি বললাম সব ঠিক আছে বউ রাজি হচ্ছে না। মামুন বলে আচ্ছা ঠিক আছে এখন কয়দিন যেতে দাও তারপর তুমি ঘুরতে আসার নাম করে ঢাকাতে এসো আমার কাছে তারপর কিভাবে চুদতে হয় আমি দেখবো। এক সপ্তাহ পর আমি বউকে বলি চলো একদিন ঢাকা থেকে ঘুরে আসি ও দেখি রাজি হয়ে যায়, আমি বলি তাইলে চলো আজ ৩ তারিখ ৭ তারিখে যাই বউ বলে আচ্ছা ঠিক আছে। সুখবরটা আমি মামুনকে জানিয়ে দিয়। মামুন ও খুশি হয়ে যায়। দেখতে দেখতে ৭ তারিখ চলে আসে চার দিনের জন্য বেরোবো সেজন্য গোছানো সব শেষ করে ফেলে। ওর জন্য আমি সুন্দর সুন্দর পেন্টি এবং ব্রা নিয়ে আসি। তারপর দুইজন রেডি হতে থাকি আমি রেডি হয়ে দেখি এখনো বউয়ের গোছানো শেষ হয়নি। রুমের ভেতর ঢুকে দেখি পেন্টি পড়া শেষ করে ব্রা পড়তে যাচ্ছে। আমাকে দেখে জিজ্ঞাসা করে কি পড়ে যাবে শাড়ি নাকি জামা বউ মজা করে বলে চলো ব্রা প্যান্ট পড়েই যাই বলে হাসলো। আমি মনে মনে বলতে থাকলাম চলো ট্রেনের ভেতর গণ চোদন দিবে তখন বুঝবা।
তারপর আমি বললাম শাড়ি পড়তে। বলল কোনটা আমি বললাম আমি তোমাকে যে সাদা শাড়িটা উপহার দিয়েছিলাম ওইটা পরো বউ বলে আচ্ছা ঠিক আছে সাদা ব্লাউজ সাদা শাড়ি লাল রঙের ব্রা পরছে। পিঠের দিকে স্পষ্ট বোঝা যাচ্ছে। সামনের দিক দিয়ে আসল সরিয়ে দিলে দেখেই মাথা নষ্ট হয়ে যাবার মতো অবস্থা। আমরা বের হয়ে যাই রাত ১০:১৫ মিনিটের সময় ট্রেন। ঢাকা পৌঁছাতে পৌঁছাতে আমাদের ভোর সাড়ে পাঁচটা বেজে যাবে। এদিকে মামুন তো পুরো রেডি ঘর গুছিয়ে রাখছে।
ঢাকাতে নামার পর বউ আমাকে জিজ্ঞাসা করছে যাব কোথায় আমরা আমি ওকে বলি মামুনের কথা মনে আছে মামুনের বাসায় যাব আমরা ওখানেই থাকবো চারদিন থেকে সব জায়গায় ঘুরবো। বউ বলে ওর বাড়ির মানুষে কি বলবে আমি ওকে বলি টেনশন করো না মামুন একা থাকে দুইটা রুম। বলে আচ্ছা ঠিক আছে। তারপর আমরা মামুনের বাড়িতে রওনা দেই। মামুনের বাড়িতে পৌঁছে মামুনকে কল দিই মামুন আমাকে উপরে আসতে বলে দরজা খুলতেই মামুনা করে তাকিয়ে থাকে বউয়ের দিকে।
আমি আবার কাশি দিয়ে বলি এখানেই থাকবো নাকি ভেতরে যাব। মামুন বলে ভিতর আসো। আমাদের রুম দেখিয়ে দিয়ে বাইরে আসে। বউকে আমি বলি তুমি চেঞ্জ করে নাও বাইরে থেকে আসছি আমি একটু পরে বেরোবো। বউ আমাকে ডেকে বলে বউয়ের কথা শুনে ভাবতে থাকি এত মেঘ না চাইতে জল। বউ বলে তোর নাকি মাথা ব্যথা করছে সারারাত ঘুমায় নাই। এখন ঘুমাবে আমাকে জিজ্ঞাসা করে কি পরে ঘুমাবে আমি মজা করে বলি কিছুই পরা লাগবে না এমনিতেই ঘুমাও বউ বলে তুমি সব সময় মজা করো। তারপর বলে টাউজার আর গেঞ্জি পরে ঘুমাবো নাকি নাইট ড্রেস পরে আমি বলি তোমার ইচ্ছা। বলে বাইরে চলে আসি এসে দেখে মামুন আমাকে ডাকছে মামুনের সাথে কথাবার্তা বলি অনেক দিন পর দেখা মামুন আমাকে বলে ছবিটা যা দেখছিলাম এত তার থেকে আগুন মামা আমি আবার বলি এই আগুন নেভাতে পারবা তো মামুন বলে সময় হলে দেখতে পারবা। মামুন আমাকে বলে আজকে হবে নাকি আমি বলি করতে পারলেই হবে। তারপর আমার ফোন বাজার শব্দ পায় আমি রুমে গিয়ে দেখি বউ আমার শাড়ি খুলে গেঞ্জি আর টাউজার পরে বসে আছে। আমার ফোনটা হাতে নিয়ে দেখি কোম্পানি থেকে কল দিছে ম্যানেজার স্যার ফোন দিয়ে বলে হেড অফিসে যাইতে কিছু কাগজপত্র নিয়ে আসতে। কথাটা শোনার পরে মনটা খারাপ হয়ে গেল আবার মনে মনে খুশি হইলাম এদিকে হয়তো মামুন চুদে দেবে। বউকে বললাম বউ মন খারাপ করলো তারপর বলে কি করবা অফিসের কাজ। বউকে বললাম এসো নাস্তা করে তারপরে ঘুমাও বউ বলে ভালো লাগছে না আমি ঘুমাই তুমি নাস্তা করে নাও। আমি বলি আচ্ছা ঠিক আছে বলে বাইরে আসলাম। মামুনকে বলতে মন তো খুশিতে আটখানা। দুজন নাস্তা করতে বসলাম নাস্তা করতে করতে গল্প করছি মামুনকে বলছি একটু আস্তে করিস যেন কষ্ট না পায় মামুন হাসতে হাসতে বলছে ফাটিয়ে দেবো আজকে। দুজন হাসাহাসি করতে করতে নাস্তা শেষ করলাম। করে রুমে গিয়ে দেখি সাবিবা ঘুমায় গেছে বুকে ওড়না নাই গেঞ্জি নাভি পর্যন্ত উঠে গেছে দেখে ভাবলাম মামুন যদি এখন দেখে এসে তো ওর ধোনটা চালিয়ে দেবে। ওকে না ডেকে মামুনের কাছে বললাম দেখ কি করতে পারিস বলে বাহির হলাম। এদিকে মামুন আমি বাহির হতে আমি বাহির হতে হতে সাবিবার রুমে গেছে যেয়ে দেখে মামুন কোন রকম কন্ট্রোল করে নিজের রুমে চলে যায়। তারপর আমি ফোন দিয়ে বলি আমার ফিরতে সন্ধ্যা হবে। বউ আচ্ছা ঠিক আছে। আমি বলি কোন কিছু লাগলে মামুনকে বলবে আর উঠে নাস্তা করে নাও। ওইদিকে মামুন রুমে গিয়ে প্যান্ট খুলে দরজার উল্টো দিকে বসে সাবিবার ছবি দেখছে আর হ্যান্ডেল মারছে। ঘুম থেকে উঠে বাইরের এসে মামুনকে দেখতে না পেয়ে মামুনের রুমের দিকে গিয়েছে খুঁজতে দরজা দিয়ে ভিতর চোখ পড়তে দেখে মামুন ফোনে কি যেন দেখতে উপরে শুধু একটা গেঞ্জি পড়ে নিচে প্যান্ট নাই দূর থেকে মোবাইলের স্ক্রিনে চোখ পড়তেই সাবিবা চমকে ওঠে দেখে মামুন তার উলঙ্গ ছবি দেখছে। সাবিবা পিছন থেকে একটু ভিতরে যেয়ে দেখে মামুন তার ছবি দেখছে আর হ্যান্ডেল মারছে পিছন থেকে সাবিবা বলে ওঠে ছি ভাইয়া এইসব কি মামুন তো কি করবে বুঝতে পারছ না। মামুন উঠে হাবিবাকে জড়িয়ে ধরে সাবিবা কি করবে বুঝতে পারে না মামুনের ৯ ইঞ্চি ধোন সাবিবার শরীরে খোঁচা দিতে থাকে। সাবিবা কোনরকম মামুনকে সরিয়ে দৌড়ের রুমে চলে যায়। মামুন কি করবে বুঝতে পারে না। সাবিবা রুমে গিয়ে দরজা ঠেলে দেয়। মামুন কি করবে বুঝতে পারেন। এদিকে সাবিবা রুমে গিয়ে শুয়ে শুয়ে ভাবতে থাকে এগুলো কি হচ্ছে আবার ভাবতে থাকে আরফিন হয়তো জানে এ বিষয়ে আমাকে তো একদিন বলছিল গ্রুপ সেক্স করার কথা। এসব ভাবতে ভাবতে ঘুমিয়ে যাই। এদিকে মামুন কোন কিছু না বলে বাইরে যাই ১২ টার দিকে বাড়িতে এসে কলিং বেল বাজাতে ওই দিক থেকে সাবিবা দরজা খুলে দেয় খুলে দেখে মামুন মামুনের হাতে এক গুচ্ছা ফুল মামুন ভিতরে ঢুকে দরজা বন্ধ করে সাবিবা কে ফুল দিয়ে বলে সরি আমি বুঝতে পারিনি। আমাকে মাফ করে দিও। বলে সাবিবার হাতে ফুল দিয়ে রুমে চলে যায়। সাবিবা ও রুমে চলে আসে দরজা ধাক্কা দিয়ে দুপুরের দিকে হঠাৎ আরফিন এর ফোন মামুন কথা বলে আরফিন বলে কি অবস্থা কতদূর তোর বউকে পটাতে পারছিস তো মামুন বলে কাহিনী তো অন্য হয়ে গেছে তুই বাড়িতে আস তারপরে বলবো। আরফিন বলে কই তোর ভাবিকে ফোনটা দে আমি ফোনটা নিয়ে সাবিবার রুমের দিকে যাই সবিবাকে ডাকতে দরজা খুলে দেয় আমি বলি আরফিন বলে ফোনটাও হাতে দিয় সাবিবা ফোন নিয়ে বলে কখন ফিরবে জিজ্ঞাসা করে। আরিফিন বলে সন্ধ্যা হবে। সাবিবা মুচকি হাসতে হাসতে বলে সমস্যা নেই তোমার বন্ধু আমাকে খুব কেয়ার করছে তুমি টেনশন করো না। সাবধানে আসবা। বলে ফোনটা রেখে দেয় রেখে দিয়ে মামুনকে একটা চোখ টিপ মারে। মামুন ফোনটা নিয়ে চলে আসে মন বুঝতে পারে কাজ হয়ে গেছে। এদিকে দুপুর দুইটা পার হয়ে যাচ্ছে আরফিনের ফেরার সময় হয়ে যাচ্ছে। মামুনের বাড়িতে গোসলখানা একটা সাবিবা গোসল করতে ঢুকছে মামুন বাইরে বসে আছে কখন তাকে ভেজা শরীরে দেখবে। হঠাৎ কলিংবেলের শব্দ মামুন গিয়ে দেখে খাবার অর্ডার করছিল ডেলিভারি দিতে আসছে। মামুন খাবার নিয়ে দরজা টা লাগাতে বলে যাই।এদিকে সাবিবা ইচ্ছা করেই তাওয়াল রেখে এসেছে রুমে। গোসল শেষে সাবিবা মামুনকে ডাক দিয়ে বলে ভাইয়া আমার রুমে টাওয়াল টা একটু এনে দিবেন। মামুন তাওয়াল নিয়ে এসে দরজা নক করতে সাবিবা দরজা একটু ফাঁক করে হাত বাহিরে বের করে দেয় মামুন ভেজা হাত দেখে নিজেকে কোন রকম কন্ট্রোল করে। তাওয়াল বউয়ের হাতে তুলে দেয়। মামুন বাইরে বসে আছে আশায় হয়তো জামা কাপড় পরে বের হবে ভেজা চুলে দেখবে। কিন্তু মামুন যে আশায় ছিল তার বেশি হয়ে গেছে দেখে
সাবিবা শুধুমাত্র তাওয়াল পরে বাইরে আসছে মামুনকে দেখে মুচকি হাসে রুমে চলে যায়। মামুন কোন কিছু না ভেবে সাবিবার পিছে পিছে রুমের দিকে যায় যে দেখে সাবিবা তাওয়াল খুলে আয়নার সামনে নিজেকে দেখছে। মামুন দূর থেকে দেখছে সাবিবা ব্রা প্যান্টি পরছে হঠাৎ সাবিবার চোখ চলে যায় দরজার দিকে দেখে মামুন দাঁড়িয়ে আছে সাবিবা কিছু না বলে মামুনের কাছে যায় গিয়ে মামুনকে ভেতরে নিয়ে আসে বলে মোবাইলে ছবি দেখে আর কয়দিন হাত মারবে এই নাও সামনে পাইছো যা ইচ্ছা করো বলে ব্রার ফিতা টা খুলে দেয় মামুনের সামনে বন্ধুর বউয়ের ৩৪ সাইজ এর দুধ মামুন দেখে ঝাঁপিয়ে পড়ে দুধ খাইতে থাকে আরেকটা টিপতে থাকে সাবিবা বলে শুধু টিপবে নাকি কিছু করবে বলতে না বলতে মামুন দাঁড়িয়ে প্যান্ট খুলে ৯ ইঞ্চি ধোনটা বের করে দেয় সাবিবা দেখে অবাক বলে তোমার বন্ধুর টা তো ৬ ইঞ্চি মামুনের নয় ইঞ্চি ধোন সাবিবার মুখের ভিতর ঢুকিয়ে দেয়। সেই সময় আমি বাড়িতে চলে আসি এসে দেখি দরজা খোলো আমি মনে মনে ভাবতে থাকি হয়তোবা কাজ হচ্ছে আমি আস্তে আস্তে এসে দরজা লক করে দিয়ে রুমের দিকে যাইতে দেখি দুজনই উলঙ্গ মামুনের ধন আমার বউয়ের মুখে আমি তো দেখে খুব খুশি আবার কি রকম একটা হচ্ছিল নিজের সামনে নিজের বউ অন্যের ধন মুখের ভিতর নিয়ে চুষছে। আমি কাশি দিয়ে উঠি সাবিবা আমাকে দেখে কি করবে বুঝতে পারছেনা মামুনের গেঞ্জি দিয়ে শরীর ঢাকার চেষ্টা করছে। আর বলছে আমার ভুল হয়ে গেছে আমাকে মাফ করে দাও। আমিও চুপ মামুন ও চুপ হঠাৎ করে দুজনে হেসে উঠি সাবিবা বলে এর মানে কি মামুন বউকে শুইয়ে গুদের ভিতর ধোন দিয়ে বলে এটা আমাদের মাস্টার প্ল্যান। মন আমাকে বলে তুমি এসো আমি বলি তোমরা দুজন উঠো বাইরে আসো ড্রয়িং রুমে ওরা দুজন আসছে আমার পিছে পিছে আমি বলি দরজা কি বন্ধ করে আসবা নাকি যদি কেউ আসে তাকেও দিবা। বউ বলে সহ্য করতে পারবে তো তুমি। আমি বলি তুমি সহ্য করতে পারবে তো বউ বলে নিয়ে আসো পাঁচজনকে সমস্যা নেই সব চলে যাবে। বলে হাসতে থাকে আমি দরজা বন্ধ করে দিয়ে আসিছি বলে দরজার দিকে গেছি এসে দেখি একজন আরেকজনের ধন এবং গুদ মুখের ভিতর নিয়ে শুরু করে দিয়েছে আমি বললাম বাবা এত তাড়াতাড়ি বলে আমিও প্যান্ট খুললাম গেঞ্জি খুললাম খুলে ওদের শেষ হলে বউকে শুইয়ে দিলাম শুইয়ে দিতেই মামুনের ৯ ইঞ্চি ধন বউয়ের গুদের ভেতর ঢুকিয়ে দেয় তারপর চুদতে থাকে। বিভিন্ন স্টাইলে করে পুরো ঘর বউয়ের আহ আহ আহ আহ আহ শব্দে পুড়ে যাই। বউ বলে তুমি দাঁড়িয়ে আছো কেন তুমিও দাও তারপর আমি বউয়ের পুটকিতে ধোনটা ঠেলে লাগিয়ে একসাথে ভিতরে ঢুকিয়ে দেই দুই বন্ধু মিলে রামচুদাচুদি ছাড়া বাড়ি বউয়ের উহু উহু আহ আহ আহ আহ আহ আহ আহ আহ আহ আহ আহ আহ আহ আহ আহ আহ আহ আহ আহ আহ শব্দে পুড়ে যায়।
একটানা ২০ মিনিট করে তিনবার চুদি করা শেষে আমি বলি চলো সবাই গোসল করে রাতে একসাথে বাইরে যাব তারপর আবার হবে। বউ মুচকি এসে ওঠে।
রাতে বাইরে থেকে খাওয়া-দাওয়া শেষ করে এসে আবার চুদাচুদি শুরু হয় বউ তো বলতে গেলে মামুনের ধনের প্রেমে পড়ে গেছে। এইভাবে চার দিন চলতে থাকে চারদিনে বউকে চুদতে ফাঁক করে দেয় মামুন। বউ তো আর আসতেই চায়না বোন আমাকে বলে তুমিও চলো আমাদের সাথে। মামুন বলে এত সমস্যা নেই যাব। মামুন বলে তুমি থেকে যাও আরফিন চলে যাক। আরফিন বলে আমার বউটাকে মেরে ফেলার ধান্দা নাকি। বউ রাগ করে উঠে। আরফিন বলে কি হইছে বউ বলে আমি কি শুধু তোমার বউ আমিতো দুইজনের বউ বলে হেসে ওঠে। তখন একবার হয় চোদাচুদি হয়। সবশেষে আমরা বাড়িতে আসার জন্য প্রস্তুত। মামুনকে বিদায় দিয়ে আমরা বেরিয়ে পড়ি। বাড়িতে পৌঁছানোর পর বউ এখনও মামুনের ধনের প্রশংসা করে। দেখি সারাদিনই মামুনের সাথে কথা বলে। এখনো কথা বলতে আছে। শুনছি মামুন আসবে কিছুদিন পর। আজকে এই পর্যন্তই।
কেউ বিশ্বাস করবেন কিনা জানিনা গল্পটা এত বড় হওয়ার কারণ এটা একদম বাস্তব সত্য গল্প। আমার জীবনে ঘটে যাওয়া।
Comments
Post a Comment